চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বলেছেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষ্যে জনসভাস্থলে ৩০ জুন পর্যন্ত বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। এর সঙ্গে সারা দেশেই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও চমক থাকবে।
তিনি বলেন, জনসভা সফল করতে প্রতিদিনই আমাদের মন্ত্রী ও নেতৃবৃন্দ আসছেন। ১০ লক্ষাধিক মানুষ জনসভায় আসবে। তাদের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে তারা কাজ করছেন। দক্ষিণাঞ্চলের ১০ লক্ষাধিক মানুষ এখানে আসবেন, তারা যেন প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনতে পারেন তার সব সুযোগ-সুবিধা করা হচ্ছে।
শনিবার সকাল ৯টার দিক প্রতিনিধিদলটি স্পিডবোটযোগে এসে বাংলাবাজার ঘাটের বিভিন্ন পয়েন্ট পর্যবেক্ষণ করে। প্রতিনিধিদলটি জনসভায় সারা দেশ থেকে নৌযানে আসা মানুষের জন্য ব্যবস্থাপনার বিষয়গুলো সরেজমিন দেখে। এ সময় তারা লঞ্চঘাট ও জনসভাস্থল পরিদর্শন করেছে।
এ সময় বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর গোলাম সাদেক, জেলা পরিষদ প্রশাসক মুনির চৌধুরী, জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন, পুলিশ সুপার মো. গোলাম মোস্তফা রাসেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নৌপরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ঐতিহাসিক জনসভার মূল সমন্বয়ক চিফ হুইপ। তিনি যেভাবে নির্দেশনা দিচ্ছেন, সেভাবেই নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় কাজ করছে। ৩শর ওপরে বড় ও মাঝারি লঞ্চ এ জনসভায় আসবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে এত উৎসবমুখর অনুষ্ঠান আর কখনো হয়নি। যেটি ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হতে যাচ্ছে। ১৭ কোটি মানুষের দেশটিই সেদিন থাকবে পদ্মা সেতুর জনসভার দিকে। পুরো বাংলাদেশই ওদিন জনসভা হয়ে যাবে।
নৌযান শ্রমিকদের বেকার হয়ে পড়ার ব্যাপারে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা যখন বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী, তখন এ দেশে কেউ বেকার থাকবে না। সবারই কর্মসংস্থান হবে।
(আহৃত)