1. admin@banglarakash.com : admin :
November 27, 2025, 7:33 pm
শিরোনাম :
তফসিল হতে পারে ৭ বা ৮ ডিসেম্বর, সরকারি ছুটি থাকবে দুদিন হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে নোটিশ জারি প্রক্রিয়াধীন লটারি করে ৬৪ জেলার এসপি চূড়ান্ত পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে ৩২ হাজার ৮১১ প্রবাসীর নিবন্ধন ইথিওপিয়ায় অগ্ন্যুৎপাত, বিপদে ‘ইন্ডিগো’র ফ্লাইট! জরুরি অবতরণ ভারতে ফরিদপুরের সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএসের সাড়ে ৫ কোটি টাকার সম্পত্তি ক্রোক ফরিদপুরে ‌ বেনজির আহমেদ তাবরিজ এর ‌ বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার হওয়ায় ‌ও ‌ স্বপদে বহাল করায় তাৎক্ষণিক আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম বন্দরের ইজারা বাতিলের দাবিতে ফরিদপুরে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ সমাবেশ ফরিদপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি ‌ সজীবকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ফরিদপুরের কানাইপুরে বিদ্যুতের তার চুরি করতে গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু

সন্তান জন্মের পর হাসপাতালেই বসে পরীক্ষা দিলেন এইচএসসি শিক্ষার্থী

BanglarAkash desk
  • Update Time : Monday, June 30, 2025,
  • 147 Time View
Spread the love

সন্তান প্রসবের পরেও স্বামী আর স্বজনদের অনুপ্রেরণায় পরীক্ষায় বসেছেন ঈশা আলম (১৯) নামে এক শিক্ষার্থী। বিয়ের পর বাচ্চা গর্ভে থাকতেই নিয়েছিলেন পরীক্ষার প্রস্তুতি।

রোববার (২৯ জুন) শরীয়তপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতাল নিপুন ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড ক্লিনিকে বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা দেন ঈশা আলম।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সরকারি গোলাম হায়দার খান মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ ওয়াজেদ কামাল।

জানা যায়, শরীয়তপুর পৌরসভার পশ্চিম কাশাভোগ এলাকার মাহবুবুর রহমান তুষারের স্ত্রী ঈশা আলম। পড়াশোনা করছেন শরীয়তপুর সরকারি কলেজে। সন্তানসম্ভবা অবস্থায় চলতি এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন তিনি। তার পরীক্ষা কেন্দ্র ছিল শহরের সরকারি গোলাম হায়দার খান মহিলা কলেজ। বৃহস্পতিবার বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা দেওয়ার পর শুক্রবার রাত ১১টার দিকে প্রসব বেদনা ওঠে। পরে রাতেই স্বজনরা তাকে শহরের বেসরকারি হাসপাতাল নিপুন ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড ক্লিনিকে ভর্তি করেন। সেখানে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে কন্যাসন্তান জন্ম দেন তিনি।

 

রোববার ছিল বাংলা দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা। এমন পরিস্থিতিতে কীভাবে পরীক্ষায় বসবেন তা নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েন। পরে তার স্বজনরা বিষয়টি লিখিতভাবে সরকারি গোলাম হায়দার খান মহিলা কলেজের অধ্যক্ষকে জানান। আবেদনের ভিত্তিতে হাসপাতালের শয্যায় পরীক্ষা নেওয়ার উদ্যোগ নেন কলেজ কর্তৃপক্ষ। রোববার পরীক্ষাকেন্দ্রের নিয়মবিধি মেনে ক্লিনিকের একটি কক্ষের শয্যায় বসে পরীক্ষা দেন ঈশা। পরীক্ষার সময় সদ্যোজাত কন্যাটি তার দাদির কোলে ছিল।

পরীক্ষার্থী ঈশা আলম বলেন, ‌আমার সন্তান যখন পেটে তখন পরীক্ষা চলে আসে। তবে আমি মনোবল হারাইনি। এই অবস্থায় পরীক্ষায় বসার সিদ্ধান্ত নেই। পরিবারের অনুপ্রেরণা ও সহযোগিতায় আজ আমি পরীক্ষা দিতে পারছি। আমি মনে করি, মনোবল না হারালে প্রত্যেকটি মেয়ে তার গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে।

 


Spread the love

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 LatestNews
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: BDiT