স্টাফ রিপোর্টার:
গত ৪ জুলাই ছাত্র আন্দোলনের উত্তল সময়ে দুপুরে মিরপুর ১০ এর অফিসে যাবার পথে গুলিবিদ্ধ হন মোঃ কামরুল ইসলাম সেতু। সে এস এ টোটাল সলিউশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের সত্যাঅধিকারী ছিলেন। তার কাছে থাকা আইডি কার্ডের মাধ্যমে তার পরিবারকে খবর দেয় ঢাকা নিউরোসাইন্স হাসপাতাল। খবর পেয়ে হাসপাতালে সনাক্ত করা হয় কামরুল ইসলাম সেতুর মৃতদেহকে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পরামর্শে গুলি লাগার স্থান শেরে বাংলা নগর থানায় যোগাযোগ করা হলে সংশ্লিষ্ট মিরপুর মডেল থানায় যোগাযোগ করতে বলা হয় । থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরুজ্জামান আন্দোলনকারীরা থানা জ্বালিয়ে দিয়েছে এই মর্মে মামলা গ্রহণ করা সম্ভব না বলে জানায়। কোন উপায়ান্তর না দেখে পরিবারের সবাই কামরুল ইসলাম সেতুর লাশ নিয়ে তার নিবাস ফরিদপুরের ৯ নম্বর ওয়ার্ড রঘুনন্দনপুর হাউজিং স্টেট এলাকায় চলে আসে এবং আলিপুর কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত তারা কোন থানায় মামলা করতে পারেনি বলে তার পরিবার থেকে জানানো হয়।