বাংলার আকাশ ডেস্ক :-
ঢাকার নবাবগঞ্জে পশ্চিম কৈলাইল ছবদুলের ভিটার জমির পাশে ডোবাতে ডুবন্ত অবস্থায় রাজিব মিয়া (১৮) গলায় বৈদ্যুতিক তার পেচানো লাশ পাওয়া গেছে। রাজিব মিয়া (১৮) পেশায় অটোরিকশা চালক। উওর কৈলাইল ইউনিয়ন কৈলাইল থানাঃ নবাবগঞ্জ জেলাঃঢাকা বাসিন্দা সেন্টু মিয়া (৪৬)এর বড় ছেলে।প্রতিদিনের মতোই অটোরিকশা নিয়ে জীবিকার তাগিদে বাসা থেকে বেড় হয়।বাসায় ফিরতে দেরি হওয়ায় সেন্টু মিয়া তার ছেলের মোবাইল এ ফোন করে ফোন বন্ধ পায়।সেন্টু মিয়া তাকে আশেপাশে খোজাখুজি করেন।পরে প্রতিবেশী রবিউল ইসলাম (৩০) সেন্টু মিয়ার ভাই সুরুজ মিয়াকে ফোন করে রাজিবের অটোরিকশা নবাবগঞ্জ থানাধীন পশ্চিম কৈলাইল ছবদুল এর চকের মধ্যে আছে জানায়। তাৎক্ষণিক সেন্টু মিয়া তার ভাই সুরুজ মিয়াকে নিয়ে উক্ত স্থানে যায় ও অটোরিকশা খুজে পায় তবে রাজিবকে দেখতে না পেয়ে আসে পাশে খোজাখুজি করতে থাকে।খোজাখুজির এক পর্যায়ে ছবদুলের ভিটি জমির পাশে ডোবাতে ডুবন্ত অবস্থায় দুটি পা দেখতে পায় এবং পা ধরে টান দিয়ে উপরে তুলতেই রাজিবের গলায় বৈদ্যুতিক তার পেচানো লাশ উঠে আসে। সেন্টুমিয়া রাজিবের লাশ বুকে নিয়ে চিৎকার করতে থাকে।তার চিৎকার এ গ্রামবাসী একত্রিত হয়।কিছুক্ষন পর ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে ও মৃতদেহের ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এর মর্গে পাঠানো হয়। মৃতের বাবা থানায় অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।এলাকাবাসী দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।মামলা চলমান