বিশেষ প্রতিনিধি :
আজ বেলা পৌনে বারোটায় ফরিদপুর প্রেসক্লাবে ফরিদপুর তৃনমুল বিএনপির ব্যানারে জেলা ও মহানগর বিএনপির নব গঠিত আহ্বায়ক কমিটির একাংশের উদ্দোগে , নব গঠিত জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আফজাল হোসেন খান পলাশের সভাপতিত্বে, ফরিদপুর জেলা ও মহানগর বিএনপির অযোগ্য ব্যাক্তিদের দিয়ে কমিটি গঠনের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এতে বক্তব্য পেশ করেন বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ জুলফিকার হোসেন জুয়েল। লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়েছে বিএনপি সংগঠনকে যে ৩২ বছরে ধ্বংস করেছে তাকে করা হয়েছে আহবায়ক এবং যিনি একজন সাধারণ সদস্য ছিলেন তাকে করা হয়েছে সদস্য সচিব যা দলের সিনিয়র নেতাদের কে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উল্লেখ করা হয় নবগঠিত আহবায়ক কমিটির ইছা এবং স্বপনের নেতৃত্বে ফরিদপুরে কোন ধরনের মিছিল বা সমাবেশ করতে দেয়া হবে না। নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটি বাতিল করে, নতুন ভাবে ,যারা দলের দুঃসময়ের সঙ্গী ছিলেন তাদেরকে নিয়ে দলের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন। পাশাপাশি তারা সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আরও জানান যে বর্তমান কৃষকদলের সভাপতি শহিদুল ইসলাম বাবুল এবং জসদা জীবন দেবনাথ এর কুচক্রী মহলের নীলনকশায় ফরিদপুর বিএনপিকে ধ্বংস করা হচ্ছে।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা খন্দকার ফজলুল হক টুলু , রাশিদুল ইসলাম লিটন, আলী আশরাফ নান্নু ,দেলোয়ার হোসেন দিলা ,শহীদ পারভেজ, জাফর বিশ্বাস ,মহানগর শাখার নেতৃবৃন্দ এ বি সিদ্দিকী আক্তার টুটুল, শামসুল আরেফিন সাগর, আরিফুজ্জামান অপু মৃধা ,এমদাদুল হক এমদাদ খাঁন, বেনজীর আহমেদ তাবরিজ, অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান, জাহাঙ্গীর মিয়া সহ বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃবৃন্দ।
বিএনপির সংবাদ সম্মেলনে নেতাকর্মী দের দাবি দাওয়া ৭২ ঘন্টার মধ্যে না মানা হলে আন্দোলন কারীরা দল থকে পতত্যাগ করবেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। এর আগে বিএনপি’ ও তার অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে শহরে বেশ কয়েকটা মিছিল বের করা হয়।