সরকারের একটি নির্দিষ্ট সময়ের আয়-ব্যয়ের খতিয়ান হচ্ছে বাজেট। বাংলাদেশে বাজেটের অন্যতম সমস্যা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) তুলনায় রাজস্ব আদায় কম। এই আয় বাড়ানোই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এটি মোকাবিলায় সরকারকে কার্যকর
করযোগ্য আয় না থাকলেও আগামী বছর থেকে আয়কর দিতে হবে। রিটার্ন জমার স্লিপ বা প্রাপ্তি স্বীকারপত্র পেতে শূন্য রিটার্ন জমা (করযোগ্য আয় না দেখিয়ে রিটার্ন জমা) দিলেও দুই হাজার টাকা
ট্রেডিং ব্যবসা বা বিদেশ থেকে তৈরি পণ্য আমদানি করে দেশে বিক্রির প্রসার ঘটায় শিল্পের বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে আমদানি করা পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে দেশীয় শিল্পে বিপর্যয়
মূল্যস্ফীতিসহ পাঁচ ধরনের চাপে রয়েছে দেশের অর্থনীতি। এগুলো হলো প্রবাসী আয় কমে আসা, রপ্তানি আয়ে কাক্সিক্ষত লক্ষ্য পূরণ না হওয়া, রিজার্ভ কমে যাওয়া এবং রাজস্ব আদায় কম হওয়া। এসব চাপ
বর্তমানে ব্যাগেজ রুল অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে দেশে আসার সময় ১০০ গ্রাম (সাড়ে ৮ ভরি) ওজনের স্বর্ণালংকার আনতে পারেন, এজন্য শুল্ক-কর দিতে হয় না। তবে এক ধরনের অলংকার ১২টির
১১০ টাকা লিটারে বোতলজাত সয়াবিন তেল এবং প্রতিকেজি ৭০ টাকায় চিনি বিক্রি করবে সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। পাশাপাশি ন্যায্যমূল্যে মসুর ডালও বিক্রি করা হবে। আগামীকাল রোববার
আগামী (২০২৩-২৪) অর্থবছরে বাজেটের আকার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৯৯১ কোটি টাকা। মোট আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৫ লাখ কোটি টাকা এবং এবং ঘাটতি ২ লাখ ৬১ হাজার ৯৯১ কোটি টাকা। এর
কেজি প্রতি ১৬ টাকা বাড়িয়ে প্রতি কেজি চিনি খোলা বাজারে ১২০ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ১২৫ টাকা বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম নিয়ন্ত্রক মোছা. শামীমা আকতার
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) বিল পরিশোধ করায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে আরও ১১৮ কোটি ডলার বা ১ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার কমেছে। এতে রিজার্ভ কমে দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৭৭
বাংলাদেশের সঙ্গে উড়োজাহাজ চলাচল খাতে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ জোরদার করতে একসঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাজ্য। লন্ডনে স্থানীয় একটি হোটেলে শুক্রবার এ খাতে অংশীদারত্বের বিষয়ে এ নিয়ে যৌথ ঘোষণাপত্র সই হয়েছে। এতে