হঠাৎ রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসায় কিছুটা উদ্বেগ এবং শঙ্কা দেখা দিয়েছে। যদিও এ শঙ্কা খুবই প্রাথমিক বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তবুও দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন তারা। কারণ
বৈশ্বিক সংকটে ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্য ক্রমেই কমছে। সংকট কাটছে না ডলারের। অপরদিকে কমছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। এছাড়া অব্যাহত আছে আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি। ফলে ভারাসাম্যহীন হয়ে পড়ছে বাণিজ্য ঘাটতি। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ
মসলার উন্নত জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণসহ ১০ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক)। এগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ২১৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এরমধ্যে
অনেক প্রতিকূলতা ও বাধা ডিঙিয়ে, আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একক ও দুঃসাহসিক সিদ্ধান্তে পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন হয়েছে। বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশে পদ্মা সেতুর মতো এত বড়
নিয়মিত ঋণকে খেলাপি করার প্রচলিত নীতিমালায় আরও বড় ছাড় দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঋণের কিস্তির আকার ও পরিশোধের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। ফলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো ঋণ বা ঋণের কিস্তি
বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেও তিন মাসে ব্যাংক খাতে কোটিপতি হিসাবধারীদের সংখ্যা বেড়েছে। এর মধ্যে কোটি টাকার ওপরে আমানতের হিসাব বেড়েছে ১৬০৩টি। একই সঙ্গে ঋণ হিসাব বেড়েছে ২৪৮২টি। দুই
দেশে খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ছে হু হু করে। এর প্রভাব পড়েছে দেশের মূল্যস্ফীতিতে। মে মাসে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশ। গত ৮ বছরের মধ্যে এই বৃদ্ধির হার
নিত্যপণ্যের অগ্নিমূল্যে মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। বছরের ব্যবধানে চাল, ডাল, ভোজ্যতেল, আটা-ময়দা, মাছ-মাংস, মসলাজাতীয় পণ্য প্রায় দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির অজুহাত এবং অতি
রেমিট্যান্স কমার পেছনে স্বর্ণ সিন্ডিকেট দায়ী। ব্যাগেজ রুলের সুযোগ কাজে লাগিয়ে সিন্ডিকেট প্রবাসীদের কাছ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে এর পরিবর্তে স্বর্ণালঙ্কার ও স্বর্ণের বার দিয়ে দিচ্ছে। সেই স্বর্ণ সিন্ডিকেটের এ
দেশের স্বায়ত্তশাসিত, আধাস্বায়ত্তশাসিত ও স্থানীয় ১৩০ সংস্থার কাছে সরকারের বকেয়া ৩ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে মেয়াদ উত্তীর্ণ টাকার পরিমাণ ১ লাখ ৯৩ হাজার ৬শ কোটি এবং বর্তমানে