অতিবৃস্টি এবং বন্যার পানির খরা স্রতে কুমার নদের পাড় ভেঙ্গে ধ্বসে পড়ছে বাড়ী ঘর, গাছপালা এবং হুমকির মুখে লক্ষাধিক লোকের চলাচলের একমাত্র ব্রিজটি, ও হুমকির মুখে পড়ছে ২০/২২ টি বাড়ীসহ একটি বিশাল সরকারি সড়কও। গত ৩/৪ দিনের একটানা বৃষ্টিতে কুমার নদের বহু স্থান দেবে গেছে। কোথাও কোথাও বাড়ী ঘর গাছপালাসহ মাটির বড় বড় চাপ নদের মধ্যে ভেঙ্গে পড়ার ভয়াবহ চিত্র দৃশ্যমান হয়ে উঠছে। বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) গুহলক্ষীপুর এলাকার চুনাঘাটা ব্রীজ সংলগ্ন যেসব বাড়ী ঘর গুলো আছে তার মধ্যে মোঃ মতিয়ার প্রমানিকের বাড়ীর বিশালংশ কুমার নদের মধ্যে ধ্বসে গেছে। এতে তার লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। ভয়াবহ হুমকির মুখে তার পুড়ো বাড়ী। সরেজমিনে প্রতিবেদন কালে দেখা যায়, মতিয়ার প্রমানিকের বাড়ীটি রক্ষা করতে তিনি নিজ উদ্যোগে প্রায় ৭০/৮০ হাজার টাকা গাছ বল্লি,বাঁশ,খুঁটি,মাটির বস্তা দিয়ে নিজের ভিটা রক্ষার প্রানপন চেষ্টা করেও ব্যর্থ হচ্ছেন। এই নদ ধ্বসের হুমকিতে পড়ছে হাজী মোঃ মোফাজ্জেল, আলেয়া বেগম, বিল্লাল প্রমানিক, মঞ্জু ফকির, জাহিদ মোল্লা সহ আরো অনেকের বসতভিটা। ফরিদপুর পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ রাকিব হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমি জানি না, তিনি সরেজমিন পরিদর্শন করে জরুরি ভিওিতে তার সাধ্যমত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন বলে নিশ্চিত করেন। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ফরিদপুরে ওয়াবদা নদীর পার সংরক্ষনের মাধ্যমে সময়িক ভাবে বাড়ি রক্ষার কাজ শুরু করেছেন বলে প্রতিয়মান হয়। স্থানীয় জনসাধারণের ভস্যমতে অতি দ্রুত এই নদী ভাঙ্গনের স্থায়ী সমাধান করতে হবে তা না হলে ভয়াবহ পরিস্তিথির সম্মুখিন হতে হবে এলাকাবাসির বলে জানান তারা ।