শিরোনামঃ
ফরিদপুরের গোল্ডেন লাইন পরিবহনের বাস ভাড়া কমানোর দাবিতে ছাত্র জনতার আমরণ অনশন কর্মসূচি  বাড়িতেই তৈরি হতো নকল বিদেশি মদ, ফরিদপুরে গ্রেপ্তার ৩ বিশ্ব শিশু দিবস উপলক্ষে ফরিদপুর খেলা ঘরের মানববন্ধন  ডিমের দামে কারসাজি করায় একতা ট্রেডার্সকে জরিমানা ফরিদপুর ভোক্তা অধিদপ্তরের ফরিদপুর জেলা ক্রীড়া অফিসের উদ্যোগে কাবাডি ও দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ফরিদপুরে সার্ভে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সদের কর্মবিরতি পালন হঠাৎ করেই কুমার নদে ধ্বস।। ভাঙ্গন আতংকে এলাকাবসী ফরিদপুরে শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত ফরিদপুরে পালিত হল নার্সিং ও মিড ওয়ারি সংস্কার পরিষদের উদ্যোগে ‌ কর্মবিরতি কুমার নদের ভাঙ্গনে ফরিদপুর লক্ষীপুরে ভেঙ্গে পরছে বাড়ী ঘর, হুমকির মুখে লক্ষাধিক লোকের চলাচলের একমাত্র ব্রিজটি মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি স্কুল ও মাদ্রাসা শিক্ষকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান দুর্গোৎসবে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক থাকবে – ফরিদপুরে জেলা প্রশাসক ইলিশ বাজারে ফরিদপুর জেলা ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান র‌্যাব-১০ এর হাতে গ্রেফতার রাজবাড়ীর সাবেক পৌর মেয়র মোঃ আলমগীর শেখ তিতু  ফরিদপুরে পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে ফরিদপুর জামায়াত ইসলামী দলের মতবিনিময় ফরিদপুর কুমার নদ থেকে উদ্ধার হল শিশুর মরদেহ ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ চান ৮৪ শতাংশ (গবেষণা জরিপের ফল প্রকাশ) ফরিদপুরে বাংলাদেশ হিন্দু ছাত্র পরিষদের উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ফরিদপুরে বিএনপির বিভাগীয়  বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস পালিত বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ফরিদপুর জেলা শাখার সভা অনুষ্ঠিত
মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:৪৭ অপরাহ্ন

সরকারি অর্থের ‘হরিলুট’

বাংলার আকাশ ডট কম email:banglar.akash.sif@gmail.com
Update : মঙ্গলবার, ১৭ মে, ২০২২
Computer generated 3D photo rendering.

Spread the love

দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারি অর্থ ‘হরিলুট’ চলছে। ড্রাইভারকে দেওয়া হচ্ছে পঞ্চম গ্রেড বা উপসচিবের সমান বেতন। বয়স পার করার পরও ‘সেশন বেনিফিটের’ নামে পরের জুন পর্যন্ত রাখা হয় চাকরিতে। শুধু তাই নয়, বাংলোতে বসবাসের পরও উপাচার্য নেন বাড়ি ভাড়া। এভাবে অন্তত ২০টি খাতের আড়ালে উপাচার্য থেকে শুরু করে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা বিধিবহির্ভূতভাবে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) দীর্ঘ অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য।

দেশে বর্তমানে ৫০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে। কয়েকটি বাদে প্রায় সব উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই ঘটনা ঘটছে। এক্ষেত্রে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ও পিছিয়ে নেই। আর্থিক প্রশাসনে শৃঙ্খলা আনতে দু-একদিনের মধ্যে এসব প্রতিষ্ঠানকে ৪১ দফা সংবলিত সতর্কপত্র পাঠানো হচ্ছে। সোমবার ইউজিসির পূর্ণ কমিশনের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

জানতে চাইলে ইউজিসির সদস্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমগীর  জানান, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সিন্ডিকেট বা রিজেন্ট বোর্ডে নিজেদের প্রয়োজনমতো নিয়ম পাশ করে নিতে পারে। এই স্বাধীনতার অপব্যবহার করে কিছু ক্ষেত্রে অবৈধ আর্থিক সুবিধা গ্রহণের নিয়ম পাশ করে নিয়েছেন কেউ কেউ। ইউজিসির হিসাব ও নিরীক্ষা বিভাগের দীর্ঘ অনুসন্ধান ও তদন্তে এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। এ নিয়ে কমিশনের বৈঠকে সুনির্দিষ্ট আলোচনার পর সতর্ক করার লক্ষ্যে পরিপত্র জারির সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যে ২০ খাতে বিধিবহির্ভূত আর্থিক সুবিধা নেওয়া হচ্ছে, সেগুলো হচ্ছে-উচ্চতর স্কেলে বেতন প্রদান; বিধিবহির্ভূতভাবে পঞ্চম গ্রেডভুক্ত কর্মকর্তাকে তৃতীয় গ্রেড প্রদান; ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি ও স্কেল প্রদান, যোগদানের তারিখ থেকে পদোন্নতি; অননুমোদিত পদে নিয়োগ, আপগ্রেডেশন ও বেতন প্রদান; অনর্জিত ইনক্রিমেন্ট প্রদান; বেতনের বাইরে নানান নামে উপাচার্য হিসেবে অতিরিক্ত অর্থগ্রহণ; বাংলোতে বসবাস সত্ত্বেও বাড়ি ভাড়া গ্রহণ; পূর্ণ বাড়ি দেওয়ার পরও কম নেওয়ার উদ্দেশ্যে বর্গফুটের হিসাবে ভাড়াগ্রহণ। এছাড়া আছে-মফস্বলের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-জনবলকে সিটি করপোরেশনের হিসাবে বাড়িভাড়া প্রদান; এর বাইরেও সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাড়া প্রদান; সরকারি নিয়ম লঙ্ঘন করে সেশন বেনিফিট প্রদান; পিআরএলের পরিবর্তে এলপিআর প্রদান; বিদ্যুৎ-গ্যাস বিল ভর্তুকি দেওয়া; গবেষণা-মোবাইল-টেলিফোন-ইন্টারনেট ভাতা প্রদান, নিয়মের বাইরে বইভাতা দেওয়া; ড্রাইভারদের নবম থেকে পঞ্চম গ্রেডে বেতন দেওয়া; চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে সরকারের আর্থিক নীতিমালা লঙ্ঘন এবং যৌথ বিমা বা কল্যাণ তহবিলে (অর্থ) স্থানান্তর।

জানা গেছে, ড্রাইভারদের ‘টেকনিক্যাল অফিসার’ দেখিয়ে উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তার সমান বেতন-ভাতা দেওয়া হয় ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কৃষি, মওলানা ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয় এবং কুয়েটে। ইসলামী, খুলনা, শেরেবাংলা কৃষি, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি, খুলনা কৃষি, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় এবং বুয়েটের উপাচার্যরা কেউ বিশেষ ভাতা, কেউ বা দায়িত্ব ভাতার নামে বেতনের অতিরিক্ত ২০ শতাংশ হারে অর্থ নিচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে ছয় ধরনের নাম দেখা যায়। বাংলো থাকার পরও উপাচার্যকে বাড়ি ভাড়া দেওয়া হয় চট্টগ্রাম, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

নিয়োগের দিন থেকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নয়ন বা উচ্চতর স্কেল নেওয়ার মতো ঘটনা ঘটছে বুয়েট এবং রুয়েটে। সহকারী রেজিস্ট্রারের নবম গ্রেডে বেতন পাওয়ার কথা। কিন্তু নিচ্ছেন ৫ম বা ষষ্ঠ গ্রেডে। আর উপরেজিস্ট্রারের ৭ম গ্রেডে নেওয়ার কথা। নিচ্ছেন চতুর্থ ও পঞ্চম গ্রেডে। এই ঘটনা ঘটে চলেছে ঢাকা ও রাজশাহীসহ ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে। নানান কারণ দেখিয়ে অনর্জিত ইনক্রিমেট হিসাবে সর্বোচ্চ ৬টি পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছে ১৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে। শিক্ষক-কর্মচারীদের পূর্ণ বাড়ি দেওয়ার পর বর্গফুটে কম ভাড়া আদায় করা হচ্ছে ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে। এর মধ্যে ঢাকা, বাকৃবি, জাহাঙ্গীরনগর, ইসলামী এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় আছে। আছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো নতুন প্রতিষ্ঠান।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, ইউজিসির উল্লিখিত অনুসন্ধানে কেবল অর্থ ব্যয় সংক্রান্ত অনিয়ম ও দুর্নীতি বেরিয়ে এসেছে। এর বাইরে নিয়োগ, নির্মাণ, সংস্কারসহ আরও বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনিয়ম আছে। অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন আয় বাজেটে দেখানো হয় না। এক খাতের টাকা অন্য খাতে ব্যয় এবং টেন্ডার ছাড়া কেনাকাটা এবং পছন্দের প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়ার ঘটনাও ঘটছে। ঢাকার বাইরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুৎপাদনশীল ব্যয়ের বড় একটি খাত হচ্ছে ঢাকায় রেস্ট হাউজ বা লিয়াজোঁ অফিস স্থাপন। উপাচার্যরা ঢাকার বাইরে না যাওয়ার লক্ষ্যে লাখ লাখ টাকা ব্যয়ে এগুলো স্থাপন করে থাকেন। আবার ঢাকায় অবস্থানের সুবিধার্থে শিক্ষক-জনবলের জন্য রেস্ট হাউজ রাখা হয়েছে। সবমিলে অনেকটা বেপরোয়াভাবেই শিক্ষক-কর্মচারীদের অবৈধ উপায়ে আর্থিক সুবিধা দেওয়ার ঘটনা ঘটছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নীতির ক্ষেত্রে একশ্রেণির ভিসি প্রধান ক্রীড়নকের ভূমিকা পালন করে থাকেন। তারা এতটাই বেপরোয়া যে, তাদের সরকার স্পর্শ করতে পারবে না এমন কথাও প্রকাশ্যে বলে থাকেন।

৪১ দফা সতর্কতা : সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উল্লিখিত সব অনিয়ম বন্ধে দু-একদিনের মধ্যে যে সতর্কপত্র পাঠানো হচ্ছে, তাতে ৪১টি দফা আছে। মূলত জুন মাসে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক বছরের বাজেট তৈরি হয়। এটিকে সামনে রেখেই এই পরিপত্র পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় কমিশনের বৈঠকে। এতে ইউজিসির সদস্যসহ তিনটি মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও ডিনরা যোগ দেন। বৈঠকে দেশের ৫১টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও ইউজিসি ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। এ খাতে আসন্ন বছরে ১০ হাজার ৫১৫ কোটি ৭১ লাখ টাকা ব্যয় হবে। এর মধ্যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১০ হাজার ৪৪৪ কোটি ৪ লাখ টাকা, আর ইউজিসির জন্য ৭১ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। গত বছরের তুলনায় আগামী অর্থবছরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বরাদ্দ বেড়েছে ৯৩৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

উল্লিখিত পরিপত্রে আগামী ১০ জুনের মধ্যে ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়কে তাদের চলতি অর্থবছরের সংশোধিত ও নতুন বছরের প্রাথমিক বাজেট পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়। পরিপত্রে উল্লেখযোগ্য নির্দেশনার মধ্যে আছে-প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার আয়ের সর্বোচ্চ ৬০ শতাংশ ব্যয় করা যাবে। বাকি ৪০ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিলে জমা করতে হবে। আর এই আয় নিজস্ব আয়ের মধ্যে অবশ্যই দেখাতে হবে। এছাড়া ভর্তি, টিউশন, পরীক্ষা, ল্যাব টেস্ট, বিশেষ কোর্স, বেতন থেকে কর্তনাদি, সম্পত্তি থেকে লব্ধ অর্থ ইত্যাদি অবশ্য নিজস্ব আয় হিসাবে বাজেটে দেখাতে হবে। বিভিন্ন প্রকার ব্যয়ে প্রযোজ্য হারে ভ্যাট ও কর আদায় করতে হবে। শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দায়িত্বভাতা বেতনের ১০ শতাংশ বা দেড় হাজার টাকার মধ্যে যেটি কম সেটি দেওয়া যাবে। অগ্রিম দেওয়া অর্থ সংশ্লিষ্ট অর্থবছরের মধ্যে সমন্বয় করতে হবে। আরও আছে, এক খাতের অর্থ অন্য খাতে কিংবা মূল খাতের অর্থ অভ্যন্তরীণ কোনো খাতেই সমন্বয় করা যাবে না। কমিশনের অনুমতি ছাড়া কোনো খাতে বরাদ্দের অতিরিক্ত ব্যয় করা যাবে না। কোনো খাতে বাড়তি অর্থের দরকার হলে ইউজিসিকে অবহিত করতে হবে। অনুমোদিত জনবলের বাইরে কোনো প্রকার নিয়োগ করা যাবে না। বিধিবহির্ভূত নিয়োগে ব্যয়ের অর্থের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়নি। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা অবসরপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান থেকেই উৎসব ও নববর্ষভাতা গ্রহণ করবেন। চুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রহণ করতে হলে তাকে অঙ্গীকারনামা দিতে হবে যে, তিনি অবসরপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান থেকে এসব ভাতা নেন না। এ ধরনের জনবলকে চুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠানে কনসোলিডেট পেমেন্ট ফিক্সেশনের সময়ে কোনোভাবেই উল্লিখিত দুই ভাতা অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। ইউজিসির অনুমোদন ছাড়া এডহক, দৈনিকভিত্তিক বা আউটসোর্সিং করা যাবে না। আর শূন্যপদে অনুমোদনের সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ অনুমোদন সাপেক্ষে নিয়োগ করা যাবে।

পরিপত্রে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টার বা ডরমেটরিতে বসবাসরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বাসাভাড়া, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরকারের প্রচলিত নিয়মে আদায় করতে হবে। সুবিধাভোগীর কাছ থেকে অন্যান্য (পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস) প্রকৃত বিল আদায় করতে হবে। কোনো রূপ ভর্তুকি দেওয়া যাবে না। পুরাতন যানবাহন পুনঃস্থাপন, জমি/ফ্ল্যাট ক্রয় কিংবা বাড়ি ভাড়া, পেনশন-বিধি ও আর্থিক বিষয়ে প্রণীত নীতিমালাসহ অন্যান্য অর্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো অনুমোদনের জন্য ইউজিসিতে পাঠাতে হবে।

(আহৃত)


Spread the love


এই বিভাগের আরো খবর

Archive Calendar

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১